Wednesday, September 18, 2013

প্রশিক্ষণ নিতে চান? তাহলে যেভাবে সিদ্ধান্ত নিবেন...

প্রশিক্ষণ নিতে চান?

তাহলে যেভাবে সিদ্ধান্ত নিবেন...

আপনি যদি প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চান, তাহলে প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। কিন্তু, বেশিরভাগ মানুষ কোনকিছু চিন্তা না করেই প্রশিক্ষণের দিকে ছুটে। যার ফলে, হয় অপ্রয়োজনীয় দক্ষতার উপর প্রশিক্ষণ নেয় বা একাধিকবার প্রশিক্ষণ নিতে হয়, নতুবা কিছু না শিখেই শুধু সার্টিফিকেট নিয়ে সন্তুষ্ট থাকে। বেশিরভাগ মানুষ ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চান, পয়সার লোভে। কিন্তু পয়সার লোভ নিয়ে আগালে, বেশিদূর যাওয়া যায় না। পয়সার সাথে আরেকটি জিনিষের দরকার পড়ে, আর তাহলো- Passion। Passion নিয়ে পয়সা কামানোর জন্য পেশায় প্রবেশ করতে চাইলে, আপনাকে সঠিক প্রশিক্ষণ নিতে হবে। আর প্রশিক্ষণ নেবার আগে আপনাকে আপনার ক্যারিয়ার এর পথ ঠিক করতে হবে। মানে, আপনি কোন দিকে আগাবেন, কি কি করতে চান, ইত্যাদি। ক্যারিয়ার শব্দটাকে অনেকে চাকুরির সমার্থক ভাবেন। কিন্তু ক্যারিয়ার আলাদা একটা জীবন, আপনার প্রফেশনাল জীবন। জীবনের ৮ ঘন্টা যদি ঘুম হয়, ৮ ঘন্টা ব্যক্তিগত জীবনের জন্য হয়, তাহলে আপনার ক্যারিয়ার, ঘুমবাদে আপনার জীবনের অর্ধেক। তাই ক্যারিয়ার পরিকল্পনা, আপনার জীবনের পরিকল্পনার ৫০%। ক্যারিয়ার পরিকল্পনা করতে গেলে সর্বপ্রথম আপনার নিজেকে চিনতে হবে। আপনাকে অবশ্যই আপনার দক্ষতা নিজেকে যাচাই করে নিতে হবে!নিজেকে প্রশ্ন করতে হবে:

=> ভালো গান গাইতে, নাঁচতে অথবা আঁকাআঁকি করতে পারেন?
=> ব্রিটিশ বা আমেরিকান সিটিজেনদের সঙ্গে সহজেই কমিউনিকেশন করতে পারেন?
=> ভালো ট্রান্সলেশন দক্ষতা রয়েছে?
=> কম্পিউটার দক্ষতা আছে?
=> লেখালেখির দক্ষতা আছে?
=> ভালো বানিজ্যিক ধ্যাণ-ধারণা আছে?
=> ভালো ডিজাইন বা আঁকাআঁকির দক্ষতা আছে?

এই ৭টা প্রশ্ন, নমুনা মাত্র। নিজেকে প্রশ্ন করে বের করে নিন, এমন সব দক্ষতা, যা অন্যকেউ করে দিতে টাকা নিবে। মানে, এই দক্ষতাগুলো যেনো বিক্রির উপযোগী হয় সেটি বিবেচনা করতে হবে। এরপর আপনি সবচেয়ে বেশি কি পছন্দ করেন সেটি নির্বাচন করতে হবে। আপনি যদি টেলিভিশন দেখতে অথবা মুভি দেখতে পছন্দ করেন, সেটিও খারাপ নয়। আপনি যদি রোমান্স-প্রিয় হন, তাতেও সমস্যা নেই। এই চধংংরড়হ কাজে লাগিয়ে একজন মুভি ব্লগার বা রিলেশনশিপ বিষয়ক ব্লগার হিসেবে আপনার ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। আপনি কি বেশি পছন্দ করেন, সেটি নির্বাচন করতে নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন:

=> কষ্টকর হওয়া স্বত্বেও আপনি কোন কাজটি বিনামূল্যে করতে পারবেন?

=> না ১৪ ঘন্টা কাজ করার পরেও আপনি কোনো চাপ বোধ করছেন না, এমনকি মাঝে মাঝে ডিনার করতে ভুলে যান?

=> এমনটি যদি হয়ে থাকে তাহলে আপনি ঐ কাজটি নিশ্চয় ভালোবাসেন। এমন কাজ প্রয়োজনে আপনি বিনামূল্যেও করতে পারেন। কারণ সেখানে আপনার পছন্দ জড়িয়ে আছে।

=> চাপের কাজ হলেও কোনটি করে আপনি সন্তুষ্ট হন? (যেমনঃ মানুষের প্রশংসা)

> আপনি কোন বিষয়টি ভালো জানেন যেটা সাধারণত অন্য কেউ জানে না এবং কাজটি করার সমস্ত বিষয়টি আপনি উপভোগ করেন?
এই প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে আপনি আপনার ১.দক্ষতা ও ২. পছন্দের বিষয় খুঁজে পাবেন। এখন বিষয়গুলো একত্র করেন এবং এটিকে আপনার ক্যারিয়ার হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন। উদাহরণ স্বরুপ বলতে পারি, আমি একজনকে চিনি যে কিনা বাচ্চাদের অনেক পছন্দ করে কিন্তু কাজ করে কল সেন্টারে, যেটি সে একেবারেই পছন্দ করতো না! কিন্তু এখন সে বাচ্চাদের অনলাইনে শিক্ষাদান করায় এবং এটি সে অনেক মজা করে করে। আপনি যেটি করবেন সেটির পক্ষে আপনার আগ্রহটাই বড়। আমার কথাই ধরি, ইন্টারনেটের প্রতি আমার আগ্রহ সব সময়েই কিন্তু আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা কম্পিউটারে নয়, বিবিএ! অথচ আমি আমার আমার ব্যাকগ্রাউন্ড, দক্ষতা ও আগ্রহে কাজে লাগিয়ে ইন্টারনেট মার্কেটার হয়েছি।

আপনার ক্যারিয়ার পরিকল্পনা হয়ে যাবার পর, আপনাকে কি কি শিখতে হবে, সেটারও পরিকল্পনা করতে হবে। যা যা শিখতে হবে, এর মানে এই না যে আপনার সব কিছুর প্রশিক্ষণ নিতে হবে। সেটা সবার জন্য বলবো, গুগলকে আগে কাজে লাগাতে শিখুন। সেখান থেকে প্রাথমিক ধারণা নিন। তারপর যেগুলো জটিল মনে হয়, শুধু সেগুলার জন্য প্রশিক্ষণ নেবার মনঃস্থির করুন। কিন্তু, জটিল কিছুতে যাবার আগে গুগল আপনাকে ধারণা দিতে পারে। যখন আপনি জানতে বা বুঝতে পারলেন আপনি কি করতে চান, আর কি কি প্রশিক্ষণ নিতে চান, তখনই সে বিষয়ক এক্সপার্টদের কাছ থেকে প্রশিক্ষণের বিষয়টি ভাবতে পারেন। আমি মনে করি, আইডিয়া ছাড়া প্রশিক্ষণ করা মানে টাকাটাই অপচয় করা! কারণ বেশিরভাগ মানুষ এমনকি আমিও প্রশিক্ষণের প্রথম দিকে প্রয়োজনীয় সাধারণ বিষয়গুলো জানতে পারি না। তাই প্রশিক্ষণের বিষয়ে আগে থেকে বেসিক জ্ঞান থাকা প্রয়োজন।

লেখক :
আসিফ আনোয়ার পথিক,
ডিজিটাল মার্কেটিং স্ট্রাটেজিস্ট
আইভাইবল্যাবস

রাজশাহীতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের বিভাগীয় ১৬ই সেপ্টেম্বরের মহাসমাবেশ আবারও প্রমাণ করেছে সবাই এখন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের পক্ষে

তাপদাহ উপেক্ষা করে খালেদার বক্তৃতা শুনেছে লাখ লাখ মানুষ :
‘রাজশাহীর মাটি বিএনপির ঘাঁটি’ তা আবারও প্রমাণিত হলো। সোমবার বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বক্তৃতা শুনতে রাজশাহী অঞ্চলের লাখ লাখ মানুষ ঐতিহাসিক মাদরাসা মাঠে জমায়েত হয়েছিল। নগরবাসীরা বলছেন, রাজশাহীর ইতিহাসে গতকালের সমাবেশ ছিল সবচেয়ে বড় সমাবেশ। ‘হাসিনা হটাও দেশ বাঁচাও’ স্লোগানে স্লোগানে এ অঞ্চলের কয়েক লাখ জনতা বরণ করে নিল তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আপসহীন নেতা খালেদা জিয়াকে। তাদের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন তিনি। গত কয়েক দিন থেকে সবাই উত্সুক ছিলেন নেত্রীর আন্দোলনমুখী বক্তৃতা শোনার জন্য। প্রচণ্ড খড়তাপ দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর গতকাল যখন ঘড়ির কাঁটায় বিকাল ৪টা ৯ মিনিট, ঠিক তখন খালেদা জিয়া মঞ্চে ওঠেন। এ সময় জিয়া মোদের চেতনা-নেত্রী মোদের খালেদা জিয়া এই মুহুর্মুহু স্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে ওঠে ঐতিহাসিক মাদরাসা ময়দান আর আশপাশের এলাকা। মঞ্চে উঠেই খালেদা হাত নেড়ে উপস্থিত জনতাকে অভিনন্দন জানান।




রাজশাহীতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের বিভাগীয় ১৬ই সেপ্টেম্বরের মহাসমাবেশ আবারও প্রমাণ করেছে সবাই এখন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের পক্ষে। ১৮ দল আয়োজিত এ জনসভায় সকাল ১০টা থেকে মাঠে জনস্রোত শুরু হয়। খালেদা জিয়ার বক্তব্য দেয়ার আগমুহূর্ত পর্যন্ত দলে দলে আসতে থাকে মানুষ। জনস্রোত জেলা উপজেলা ইউনিয়ন থেকে শুরু করে রাজশাহী মহানগরীর বিভিন্ন পাড়া মহল্লার নারী-পুরুষ ও কিশোর-কিশোরীরা আসে। বাদ যায়নি শিশুরাও। যে যেখানে পেরেছে সেখান থেকেই দাঁড়িয়ে কিংবা বসে খালেদা জিয়ার বক্তৃতা শুনেছেন। খালেদা জিয়ার আন্দোলনমুখী বক্তৃতা শুনে রাজশাহী মহানগরীসহ ৮ জেলার নেতাকর্মী-সমর্থক ছাড়াও সাধারণ মানুষ উজ্জীবিত। তারা যে কোনো আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত বলে নেতাকে হাত তুলে প্রতিশ্রুতি দিয়ে মাঠ ছেড়েছেন।

Monday, September 16, 2013

রাজশাহী মাদ্রাসা মাঠের জনসভায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া।


|| রাজশাহী মাদ্রাসা মাঠের জনসভায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ||


"১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ যখন তত্ত্বাবধায়কের দাবিতে আন্দোলন করে তখন তো তা সংবিধানে ছিল না তাহলে আপনারা কেন চেয়েছিলেন সেদিন আমরা আপনাদের দাবি মেনেছিলাম, আজ আমাদেরটা মানুন সেদিন আপনারা অন্যায় দাবি করে ১৭৩ দিন হরতাল করেছিলেন সেদিন জাতীয় পার্টি-জামায়াতও আপনাদের সঙ্গে ছিল আজ আমাদের জনদাবি মেনে নিন আপনার সংবিধানের দোহাই দিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করেছেন সংবিধান তো জনগণের জন্য তত্ত্বাবধায়ক এখন জনদাবি দাবি জনগণের স্বার্থেই মেনে নিতে হবে"

                                -রাজশাহী মাদ্রাসা মাঠের জনসভায় দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া

Saturday, September 14, 2013

War of Liberation, The began on 26 March 1971



War of Liberation, 
                               The began on 26 March 1971 and ended with the liberation of Bangladesh on 16 December 1971. The armed struggle was the culmination of a series of events, situations and issues contributing to the progressively deteriorating relations between East and West Pakistan. The questions of land reforms, state language, inter-wing economic and administrative disparities, provincial autonomy, the defense of East Pakistan and many other consequential questions had been straining the relations between the two wings of Pakistan ever since independence of the country from Britain in 1947.
The general elections of 1970 had made sheikh mujibur rahman, the leader of the awami league which bagged 167 seats out of 169 allotted for East Pakistan, the sole spokesman of the people of East Pakistan and majority leader in the Pakistan National Assembly. But the Pakistan civil and military ruling clique had refused to transfer power to the majority leader Sheikh Mujibur Rahman and his party. Sheikh Mujib also refused to yield to the pressure put on him for undue accommodation. Sheikh's historic address on 7 March 1971 made this point quite clear to the Pakistani military junta. Then began the civil disobedience movement. Meanwhile talks started between Mujib and Yahya to resolve the outstanding issues.
While holding talks, the Pakistani military junta was bringing more troops to Bangladesh and at the same time wantonly killing innocent civilians all over the country. This clearly showed that they were totally insincere about handing over power to the elected representatives of Bangladesh. No sooner the talks failed, the genocide began, with the Pakistan army's crackdown on the people of East Pakistan on the midnight of 25 March 1971. The Bengali soldiers serving in the then Pakistan Armed Forces and para militia forces declared instantly their solidarity with the people's liberation war.
The Pakistan Army was ordered to launch operation on Bengali people at midnight of 25 March. According to the plan for operation Search Light two headquarters were established. Major General Rao Farman Ali with 57 Brigade under Brigedier Arbab was responsible for operation in Dhaka city and its suburbs while Major General Khadim Raja was given the responsibility of the rest of the province. Lieutenant General Tikka Khan assumed the overall charge of the operation.
The students and the nationalist political activists put up resistance outside the cantonment. Road blocks were raised to obstruct the march of the Pakistani column to the city areas. The wireless set fitted jeeps and trucks loaded with troops groaned on the streets of Dhaka City at midnight of 25 March.


The first column of the Pakistan army faced obstruction at Farmgate about one kilometre from the cantonment due to a huge road block created by placing big tree trunks across the road. The hulks of old cars and unserviceable steam roller, were also used
Several hundred people chanted the slogan Joi Bangla which lasted for about 15 minutes. But soon guns silenced them. The army moved into the city before scheduled time and started the genocide.
The military forces killed everybody in sight on the footpath and destroyed everything on their way. The tanks roared through the streets of Dhaka blasting indiscriminately at the people and official and residential buildings. They gunned down clusters of settlements and set fire on them. Scores of artillery bursts were pounded, while the tanks rumbled into the city roaring the main streets. The student halls of residence at Dhaka University were raided and numerous students residing there were brutally killed and maimed. They also killed many teachers of Dhaka University. The Hindu concentrated areas of old Dhaka were particularly targeted. They started killing the people, burnt their houses, looted their valuables and raped their women. The genocide that was perpetrated on the unarmed people was flashed in the world press.
On 26 March Sheikh Mujibur Rahman was taken prisoner by the Pakistan army. At about the same time, Major ziaur rahman announced Bangladesh's independence on behalf of Sheikh Mujib from Kalurghat radio station at Chittagong.
There were spontaneous uprisings throughout Bangladesh following the call of independence. These uprisings were participated by government officials, political activists, students, workers, peasants, professionals and members of the public. After initial resistance, many freedom fighters crossed over into Indian territory to have safe sanctuary, due mainly to the enemy's overwhelming superiority of trained soldiers and modern weapons. The scattered and temporarily retreating rudimentary liberation forces were soon brought under a unified command.
On 4 April, the senior officers of the liberation army assembled at the headquarters of 2nd East Bengal at Teliapara, a semi hilly area covered by tea gardens where Colonel MAG Osmany, Lieutenant Colonel Abdur Rob, Lieutenant Colonel Salahuddin Mohammad Reja, Major Kazi Nuruzzaman, Major khaled mosharraf, Major Nurul Islam, Major Shafat Jamil, Major Mainul Hossain Chowdhury and others were present. In this meeting four senior commanders were entrusted with the responsibility of operational areas. Sylhet-Brahmanbaria area was placed under the command of Major Shafiullah. Comilla-Noakhali area was given to Major Khaled Mosharraf while Chittagong-Chittagong Hill Tracts was given to Major Ziaur Rahman. Kushtia-Jessore area was placed under command of Major Abu Osman Chowdhury. In the meeting the organisational concept of the freedom fighter forces and the command structure were chalked out. Colonel MAG Osmany was to command the liberation forces, later named as mukti bahini.
An exile government called the People's Republic of Bangladesh alias mujibnagar government headed by tajuddin ahmed was formed on 10 April. On the next day Tajuddin Ahmed announced the names of three more regional commanders. Captain Newazish for Rangpur region, Major Najmul Haque for Dinajpur-Rajshahi-Pabna and Major Jalil for Barisal-Patuakhali region. All these regions were later named as sectors. All of Bangladesh was divided into eleven such sectors and different sub-sectors for operational purposes during the Sector Commander's conference held from 10 to 17 July 1971.
On 27 March, Prime Minister of India Mrs. Indira Gandhi expressed full support of her government to the freedom struggle of the Bengalis. Indian Border Security Force (BSF) opened Bangladesh-India border to allow the tortured and panick stricken Bengalis to have safe shelter in India. The governments of West Bengal, Bihar, Assam, Meghalaya and Tripura established refugee camps along the border. These camps became ready ground for recruitment of the freedom fighters. The students, peasants, workers and political activists joined the Mukti Bahini with high spirit to liberate Bangladesh from the Pakistan army. They were given training on tactics and the use of arms and explosives.




On completion of training, they were posted to different sectors to fight the enemy. The headquarters of the Bangladesh Forces was established at 8 Theatre Road, Calcutta which started functioning from 12 April 1971. Lieutenant Colonel M A Rab and Group Captain A K Khandaker were appointed as Chief of Staff and Deputy Chief of Staff respectively




                                                                                                  Refugees, 1971
Besides Mukti Bahini, many other bahinis were organised inside Bangladesh at different places to fight Pakistan Army. These Bahinis included Kader Bahini of Tangail, Latif Mirza Bahini of Sirajganj, Akbar Hossain Bahini of Jhinaidah, Hemayet Bahini of Faridpur, Quddus Molla and Gafur Bahini of Barisal, Afsar Bahini of Mymensingh and Aftab Bahini of Mymensingh. 


A crack platoon consisting of daring youths operated most valiantly in Dhaka city as well. These bahinis were established as a local force based on their own strength taking part in a number of battles with the occupation army. Siraj Sikdar, leader of Sorbohara Party, also organised his force in Barisal.

 





Freedom fighters taking training
Another Bahini named as Mujib Bahini was organised in India with the active assistance of Major General Oban of the Indian army an expert on guerilla warfare. Mujib Bahini was trained at Dehradun. Student League leaders sheikh fazlul haq mani, Tofael Ahmed, Abdur Razzak and Sirajul Alam Khan were organisers of this Bahini.
Mukti Bahini consisted of the regular and the irregular forces. The regulars were later called 'Niomita Bahini' (regular force) and the irregulars were called 'Gono Bahini' (people's Force). The regulars included East Bengal Regiment and EPR troops. The irregular forces, which after initial training joined different sectors, consisted of the students, peasants, workers and political activists.
Irregular forces were inducted inside Bangladesh territory to adopt guerilla warfare against the enemy. The regular forces were engaged in fighting in conventional way. The first conventional brigade named as 'Z' Force was created in July. Major Ziaur Rahman was appointed commander of this brigade and the brigade was named as 'Z' Force after the first letter of his name. This brigade consisted of 1, 3 and 8 East Bengal. 

Second regular brigade 'S' Force was created in October and consisted of 2 and 11 East Bengal. 'S' Force was named after the initial letter of the name of its commander Shafiullah. Similarly the 'K' Force created with 4, 9 and 10 East Bengal which was commanded by Khaled Mosharraf.  

Bangladesh Air Force, which was organised by Air Commodore A K Khondaker, was created in Dimapur of Nagaland on 28 September. Squadron Leader Sultan Mahmud, Flight Lieutenant Badrul Alam, Captain Khaleq, Sattar, Shahabuddin, Mukit, Akram and Sharfuddin and 67 airmen initially joined the Bangladesh Air Force, which had only few Dakota, Auter type air plane and Aluvet helicopters.
Similarly, Bangladesh Navy was also established with the Naval troops deserted from the Pakistan Navy. On 9 November 1971, the first naval fleet 'Bangabandhu Naubohar' consisting of six small ships was inaugurated. The command structure of the Bangladesh Forces was fully organised with the regular brigades, sector troops and guerilla forces, the Bangladesh Airforce and the Navy. The Mukti Bahini had fought many successful battles in putting up initial resistance. 


But within a short time, they were temporarily contained by the Pakistan army and were compelled to withdraw to the safe sanctuary in the Indian territory. The Mukti Bahini was, however, re-equipped, reorganised and retrained. As a result, it got into fighting with fresh zeal after April-May 1971.

At the international level, the United States and the People's Republic of China considered the crisis as an internal affair of Pakistan. On the other hand, India, Soviet Union and her allies and general masses in Japan, and Western countries stood solidly behind Bangladesh. In order to gain strategic advantage vis-a-vis Sino-US-Pakistan axis, Indo-Soviet Friendship Treaty was signed on 9 August 1971. It provided a new dimension to the War of Liberation.
Having realised that the Pakistan army could not be defeated by conventional warfare method, it was decided to create large guerilla forces all over the country. All Sector commanders were accordingly ordered to recruit, train and induct guerillas inside the country.
The joint command of the Mukti Bahini and the Indian army was underway from November 1971. Lieutenant General Jagjit Singh Aurora, Commander, Eastern Command of Indian Army, became the commander of the joint forces. The joint command of the Mukti Bahini and the Indian Army, however, started operation from the evening of 3 December, when the Pakistan Air Force bombed Amritsar, Sree Nagar and the Kashmir valley. Immediately, the Indian armed forces were ordered to hit back the Pakistan army and thus the Indo-Pak war broke out. The Mukti Bahini and the Indian army continued advancing inside Bangladesh and the defeat and surrender of the Pakistan army became a matter of time. International efforts for a cease-fire before Bangladesh is fully liberated failed due to Soviet veto in the United Nations Security Council.
The Indian troops and the freedom fighters of No 11 Sector reached Tongi on 14 December and Savar in the morning of 16 December. Major General Jamshed, commander 36 Division of the Pakistan Army received Major General Nagra at Mirpur Bridge near Dhaka City. The Mukti Bahini and the Indian forces entered Dhaka city at 10.10 a. m. Major General Jacob, the Chief of Staff of the Indian Eastern command landed at Dhaka airport at 1 p.m. with the draft instrument of surrender.



A fleet of helicopters landed on the tarmac of Dhaka airport at about 4 p.m. with Lieutenant General Aurora and his staff. Group Captain AK Khandaker, Deputy Chief of Staff, Bangladesh Forces represented the Mukti Bahini. Lieutenant General AAK Niazi received Lieutenant General Aurora. The instrument of surrender was signed by Lieutenant Jagit Sing Aurora and Lieutenant General Niazi at the ramna racecourse (now Suhrawardy Uddyan) at one minute past 5 p.m. on 16 December 1971. [Rafiqul Islam]
Sectors of the War of Liberation In the War of Liberation in 1971 the whole geographical area of the then East Pakistan was strategically divided into eleven sectors with a sector commander for each of them. For better efficiency in military operations each of the sectors were divided into a number of sub-sectors under a commander.


Sector 1 comprised the districts of Chittagong and Chittagong Hill Tracts, and the entire eastern area of the Noakhali district on the banks of the river Muhuri. The headquarters of the sector was at Harina. The sector commander was Major Ziaur Rahman, later replaced by Major Rafiqul Islam. The five sub-sectors of this sector (and their commanders) were: Rishimukh (Captain Shamsul Islam); Sreenagar (Captain Matiur Rahman, later replaced by Captain Mahfuzur Rahman); Manughat (Captain Mahfuzur Rahman); Tabalchhari (Subedar Ali Hossain); and Dimagiri (a Subedar, whose name is not known).
A contingent of nearly ten thousand freedom fighters fought in this sector. They included about two thousand members of the EPR, police, army, nave and air forces and about eight thousand paramilitary troops. The guerilla fighters of this sector were deputed to operate inside the country in 137 groups.
Sector 2 comprised the districts of Dhaka, Comilla, and Faridpur, and part of Noakhali district. The sector commander was Major Khaled Mosharraf, later replaced by Major ATM Haider. About thirty five thousand guerilla fighters fought in this sector. Nearly six thousand of them were members of regular armed forces. The six sub-sectors of this sector (and their commanders) were: Gaugasagar, Akhaura and Kasba (Mahbub, later replaced by Lieutenant Farooq, and Lieutenant Humayun Kabir); Mandabhav (Captain Gaffar); Shalda-nadi (Abdus Saleq Chowdhury); Matinagar (Lieutenant Didarul Alam); Nirbhoypur (Captain Akbar, later replaced by Lieutant Mahbub); and Rajnagar (Captain Jafar Imam, later replaced by Captain Shahid, and Lieutenant Imamuzzaman).
Sector 3 comprised the area between Churaman Kathi (near Sreemangal) and Sylhet in the north and Singerbil of Brahmanbaria in the south. The sector commander was Major KM Shafiullah, later replaced by Major ANM Nuruzzaman. Nineteen guerilla bases operated in this sector. By November 1971, the number of the guerilla fighters in the sector stood at nearly thirty thousand. The ten sub-sectors of this sector (and their commanders) were: Asrambari (Captain Aziz, later replaced by Captain Ejaz); Baghaibari (Captain Aziz, later replaced by Captain Ejaz); Hatkata (Captain Matiur Rahman); Simla (Captain Matin); Panchabati (Captain Nasim); Mantala (Captain MSA Bhuyan); Vijoynagar (Captain MSA Bhuyan); Kalachhora (Lieutenant Majumdar); Kalkalia (Lieutenant Golam Helal Morshed); and Bamutia (Lieutenant Sayeed).
Sector 4 comprised the area from Habiganj sub-division of Sylhet district on the north to Kanaighat Police Station on the south along the 100 mile long border with India. The sector commander was Major Chittarajan Datta, later replaced by Captain A Rab. The headquarters of the sector was initially at Karimganj and later at Masimpur. The freedom fighters in this sector included about nine thousand guerilla fighters and about four thousand regular members of the armed forces. The six sub-sectors of this sector (and their commanders) were: Jalalpur (Masudur Rab Sadi); Barapunji (Captain A Rab); Amlasid (Lieutenant Zahir); Kukital (Flight Lieutenant Kader, later replaced by Captain Shariful Haq); Kailas Shahar (Lieutenant Wakiuzzaman); and Kamalpur (Captain Enam).
Sector 5 comprised the area from Durgapur to Danki (Tamabil) of Sylhet district and the entire area upto the eastern borders of the district. Sector commander was Major Mir Shawkat Ali. The headquarters of the sector was at Banshtala. The six sub-sectors of this sector (and their commanders) were: Muktapur (Subedar Nazir Hossain, freedom fighter Faruq was second in command); Dauki (Subedar Major BR Chowdhury); Shela (Captain Helal, who had two assistant commanders, Lieutenant Mahbubar Rahman and Lieutenant Abdur Rauf); Bholajanj (Lieutenant Taheruddin Akhunji who had Lieutenant SM Khaled as assistant commander); Balat (Subedar Ghani, later replaced by Captain Salahuddin and freedom fighter Enanmul Haq Chowdhury); and Barachhara (Captain Muslim Uddin).
Sector 6 comprised Rangpur district and part of Dinajpur district. Wing Commander M Khdemul Bashar was the sector commander. The headquarters of the sector was at Burimari near Patgram. The number of soldiers in this sector was 700, which rose to about eleven thousand in December. The five sub-sectors of the sector (and their commanders were: Bhajanpur (Captain Nazrul, later replaced by Squadron leader Sadruddin and Captain Shahriyar); Patgram (initially, some junior commissioned officers of the EPR and later, Captain Matiur Rahman); Sahebganj (Captain Nawazesh Uddin); Mogalhat (Captain Delwar); and Chilahati (Flight Lieutenant Iqbal).
Sector 7 comprised the districts of Rajshahi, Pabna, Bogra and part of Dinajpur district. The sector commander was Major Nazrul Haq, later replaced by Subedar Major A Rab and Kazi Nuruzzaman. The headquarters of the sector was at Taranngapur. About fifteen thousand freedom fighters fought in this sector. The eight sub-sectors of the sector (and their commanders were): Malan (initially some junior commanding officers and later, Captain Mohiuddin Jahangir); Tapan (Major Nazmul Haq, later replaced by some junior commanding officers of the EPR); Mehdipur (Subedar Iliyas, later replaced by Captain Mahiuddin Jahangir); Hamzapur (Captain Idris); Anginabad (a freedom fighter); Sheikhpara (Captain Rashid); Thokrabari (Subedar Muazzam); and Lalgola (Captain Gheyasuddin Chowdhury).
Sector 8 In April 1971, the operational area of the sector comprised the districts of Kushtia, Jessore, Khulna, Barisal, Faridpur and Patuakhali. At the end of May the sector was reconstituted and comprised the districts of Kusthia, Jessore and Khulna districts, Satkhira sub-division, and the northern part of Faridpur district. The sector commander was Major Abu Osman Chowdhury, later replaced by Major MA Manzur. The headquarters of the sector was at Benapole. About ten thousand freedom fighters fought in this sector. The seven sub-sectors of the sector (and their commanders) were: Boyra (Captain Khondakar Nazmul Huda); Hakimpur (Captain Shafiq Ullah); Bhomra (Captain Salahuddin later replaced by Captain Shahabuddin); Lalbazar (Captain AR Azam Chowdhury); Banpur (Captain Mostafizur Rahman); Benapole (Captain Abdul Halim, later replaced by Captain Tawfiq-e-Elahi Chowdhury); and Shikarpur (Captain Tawfiq-e-Elahi Chowdhury, later replaced by Lieutenant Jahangir).
Sector 9 comprised the districts of Barisal and Patuakhali, and parts of the district of Khulna and Faridpur. The sector commander was Major ma jalil, later replaced by Major MA Manzur and Major Joynal Abedin. The three sub-sectors of the sector were: Taki, Hingalganj, and Shamshernagar.
Sector 10 This sector was constituted with the naval commandos. Eight Bengali officers of Pakistan Navy trained in France were the pioneers in forming this force. These officers were Ghazi Mohammad Rahmatullah (Chief Petty Officer), Syed Mosharraf Hossain (Petty Officer), Amin Ullah Sheikh (Petty Officer); Ahsan Ullah (M E-1), AW Chowdhury (RO-1), Badiul Alam (ME-1), AR Miah (EN-1), Abedur Rahman (Steward-1). These eight officers were given special training on the river Jamuna near Delhi under the auspices of the Indian Navy. The force was later commanded by Indian commander MN Sumanta.
Sector 11 comprised the districts of Mymensingh and Tangail, Major M Abu Taher was the sector commander. After Major Taher was seriously wounded in a battle, he was replaced by Squadron Leader Hamidullah. The headquarters of the sector was at Mahendraganj. About twenty five thousand freedom fighters fought in this sector. The eight sub-sectors of the sector (and their commanders) were: Mankarchar (Squadron Leader Hamidullah); Mahendraganj (Lieutenant Mannan); Purakhasia (Lieutenant Hashem); Dhalu (Lieutenant Taher, later replaced by Lieutenant Kamal); Rangra (Matiur Rahman); Shivabari (some junior commanding officers of the EPR); Bagmara (some junior commanding officers of the EPR); and Maheshkhola (a member of the EPR). [Syeda Momtaz Sheren]


LATEST NEWS FROM SSIT-LIFE

|| well come to S S Information Technology || <<< এস এস @ ইনফরমেশন টেকনোলজি: বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম | পরম করুনাময় মহান আল্লাহতালার মেহেরবানীতে হযরত শাহ মুখ্দম (রহ ও হযরত শাহ রূপশ (রহ চিরনিদ্রায় শায়িত ভূমি, উত্তরবঙ্গের প্রাণকেন্দ্র এবং বাংলাদেশ এর একমাত্র শিক্ষা নগরী রাজশাহীতে ১লা জানুয়ারী ২০০৯ ইং সালে কম্পিউটার প্রশিক্ষণ, ডাটা এন্ট্রি, ওয়েব ডিসাইন & ডেভেলপমেন্ট, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট, সিস্টেম সাপোর্ট এবং নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে যাত্রা শুরু | সাড়া বিশ্ব যখন যুগ-উপযুগী তথ্য প্রযুক্তির খেলায় মেতে উন্নতির শীর্ষে তখন বাংলাদেশ তথা আমরা সবেমাত্র পুঁথিগত শিক্ষা এবং তার সাইনবোর্ড নিয়ে দিশেহারা | তারই ধারাবাহিকতায় আশির্বাদস্বরূপ যুগ-উপযুগী তথ্য প্রযুক্তির শিক্ষায় শিক্ষিত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন ধরনের প্রযুক্তিগত শিক্ষা ব্যবস্হা চালু করেছে - এস এস ইনফরমেশন টেকনোলজি >>>